ঢাকা ০৩:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে মোঃ তানভীর হোসেন পারভেজ এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে মোঃ তানভীর হোসেন পারভেজ এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন

পুলিশের ওপর হামলা, প্রতিবেদন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:৪২:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০২৩ ৭৩ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বঙ্গবাজারে অগ্নিনির্বাপণের সময় পুলিশের ওপর হামলা ও কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২১ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।

সোমবার প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করেননি। সে কারণে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারাহ দিবা ছন্দা প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।

এর আগে ৬ এপ্রিল বংশাল থানার এসআই ইস্রাফিল হাওলাদার বাদী হয়ে অজ্ঞাত পরিচয়ের ২৫০ থেকে ৩০০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ৪ এপ্রিল বঙ্গবাজার হকার্স মার্কেটে আগুন নেভানোর জন্য বংশাল থানার ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরসহ অন্যান্য ফায়ার সার্ভিসের অনেক ইউনিট কাজ করে। একপর্যায়ে বঙ্গবাজার হকার্স মার্কেটে লাগা আগুন আশপাশের মার্কেটসহ বাংলাদেশ পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের এনেক্সকো ভবনেও ছড়িয়ে পড়ে। আগুনের ভয়াবহতা এমন ছিল যে, অনেক প্রচেষ্টার পরও ফায়ার সার্ভিস পুরোপুরি আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে পারছিল না।

এ সময় ২৫০ থেকে ৩০০ জন দুষ্কৃতকারী দেশি অস্ত্রসহ বেআইনিভাবে জড়ো হয়ে বঙ্গবাজার হকার্স মার্কেটের বিপরীত পাশে থাকা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। তারা ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সরকারি সম্পত্তির ক্ষতিসহ ধ্বংসাত্মক কাজে লিপ্ত হয়ে সরকারি দায়িত্ব পালনে বাধা দেয়। এ সময় ঘটনাস্থলে থাকা এডিসির (চকবাজার জোন) নেতৃত্বে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়।

বাদী ও তার সহযোগীরা সরকারি সম্পত্তি রক্ষার্থে দৃষ্কৃতকারীদের প্রতিহতের চেষ্টা করলে একপর্যায়ে অজ্ঞাতপরিচয় আসামিরা তাদের সরকারি কাজে বাধা দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। তারা লোহার রড ও লাঠিসোটা দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে। এতে বাদী গুরুতর আহত হন। ঘটনাস্থলে থাকা এসআই (নিরস্ত্র) মো. রুবেল খানও জখম হন।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

পুলিশের ওপর হামলা, প্রতিবেদন

আপডেট সময় : ০১:৪২:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০২৩

বঙ্গবাজারে অগ্নিনির্বাপণের সময় পুলিশের ওপর হামলা ও কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২১ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।

সোমবার প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করেননি। সে কারণে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারাহ দিবা ছন্দা প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।

এর আগে ৬ এপ্রিল বংশাল থানার এসআই ইস্রাফিল হাওলাদার বাদী হয়ে অজ্ঞাত পরিচয়ের ২৫০ থেকে ৩০০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ৪ এপ্রিল বঙ্গবাজার হকার্স মার্কেটে আগুন নেভানোর জন্য বংশাল থানার ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরসহ অন্যান্য ফায়ার সার্ভিসের অনেক ইউনিট কাজ করে। একপর্যায়ে বঙ্গবাজার হকার্স মার্কেটে লাগা আগুন আশপাশের মার্কেটসহ বাংলাদেশ পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের এনেক্সকো ভবনেও ছড়িয়ে পড়ে। আগুনের ভয়াবহতা এমন ছিল যে, অনেক প্রচেষ্টার পরও ফায়ার সার্ভিস পুরোপুরি আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে পারছিল না।

এ সময় ২৫০ থেকে ৩০০ জন দুষ্কৃতকারী দেশি অস্ত্রসহ বেআইনিভাবে জড়ো হয়ে বঙ্গবাজার হকার্স মার্কেটের বিপরীত পাশে থাকা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। তারা ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সরকারি সম্পত্তির ক্ষতিসহ ধ্বংসাত্মক কাজে লিপ্ত হয়ে সরকারি দায়িত্ব পালনে বাধা দেয়। এ সময় ঘটনাস্থলে থাকা এডিসির (চকবাজার জোন) নেতৃত্বে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়।

বাদী ও তার সহযোগীরা সরকারি সম্পত্তি রক্ষার্থে দৃষ্কৃতকারীদের প্রতিহতের চেষ্টা করলে একপর্যায়ে অজ্ঞাতপরিচয় আসামিরা তাদের সরকারি কাজে বাধা দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। তারা লোহার রড ও লাঠিসোটা দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে। এতে বাদী গুরুতর আহত হন। ঘটনাস্থলে থাকা এসআই (নিরস্ত্র) মো. রুবেল খানও জখম হন।