তন্ময় আহম্মেদ
ক্রাইম রিপোর্টার
ঢাকা

ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত সিপাহসালা আওয়ামী”লীগ নেতা ও যুব সমাজের আইকন আকতার হোসেন
তিনি লালমোহন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এর দায়িত্ব পালন করছেন এবং লালমোহন উপজেলার স্থানীয় বাসিন্দাদের উপলব্ধি,এলাকার মানুষের সুখে দুঃখে পাশে থেকে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে হাজার হাজার মানুষকে সাহায্য করে আকতার হোসেন লালমোহন উপজেলার সকল ইউনিয়নে মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন।লালমোহন আওয়ামী লীগের জন্য যার রয়েছে বিশেষ দৃষ্টি ও প্রতিটি মানুষের জন্য রয়েছে অকৃত্রিম ভালোবাসা।

কালমা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান থেকে সাধ্য অনুযায়ী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন মূলক রোল মডেল করনের পিছনে যার অবদান সবচেয়ে বেশি,সে হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় সফল উপজেলা চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী আকতার হোসেন
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন আওয়ামীলীগ নেতা বলেন,লালমোহন উপজেলায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে উপজেলা চেয়ারম্যান জনগনের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় অবস্থানে রয়েছে লালমোহন উপজেলা পরিষদের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী দলে তার (আকতার হোসেন এর সাথে মনোনয়ন প্রতিযোগিতায় যারা আছেন,তারা রাজনৈতিক মাঠে কার্যত:নিসঙ্গ। হতাশাকে বুক পকেটে নিয়ে তাদের সমর্থকরা জেনে গেছেন আকতার হোসেন শুধু কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নয়,তিনি আনপ্যারালাল।

লালমোহন উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়,লালমোহন ম উপজেলায় আকতার হোসেন এর নেতৃত্বের প্রতিটি সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে জনপ্রতিনিধিদের আস্থা,বিশ্বাস ও ভালোবাসা নিবিড়।আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক বলয়ে এবং ভোট ব্যাংকে লালমোহন উপজেলা চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী আকতার হোসেন এর ডায়নামিক লিডার শীপকে নিয়ে গেছে বিকল্পহীন উচ্চতায়।সংগঠনে সেন্টপার্সেন্ট জনপ্রিয়তা ও গ্রহনযোগ্যতায় যেমন তার কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই;তেমনি জনগণের কাছেও তার গ্রহনযোগ্যতার প্রশ্নে তিনি অপ্রতিদ্বন্দ্বী।

আর সেই লালমোহন উপজেলায় জনগণের জন্য নিবেদিত প্রাণ ও সু-সংগঠিত রাজনীতিবিদ লালমোহন উপজেলা চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী আকতার হোসেন লালমোহন-উপজেলার প্রত্যাক ইউনিয়নের মাটি ও মানুষের জনপ্রিয় নেতা হয়ে উঠেছেন তিনি।সার্বক্ষনিক মিশে আছেন গণ মানুষের সাথে,এবং উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন।এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে।রাস্তাঘাটের উন্নয়ন,শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান,সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন।তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে।অসংখ্য মসজিদ,মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠণের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী লালমোহন উপজেলা চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী আকতার হোসেন জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে দিন রাত কাজ করে যাচ্ছেন জনকল্যানে।প্রতিটি ইউনিয়নে ইউনিয়নে করে যাচ্ছেন জনসংযোগ।সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরছেন আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড

ব্যক্তিগত জীবনেঃতিনি অত্যন্ত নম্র,ভদ্র,সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ।তার মাঝে কোনো অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়।এবং কাজ করছেন নৌকার জন্য।সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য।বয়সে মধ্য হলেও তিনি মনোবল হারাননি।এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান।এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।

আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশব্যাপী জনগণের জনপ্রিয়, গ্রহনযোগ্য প্রার্থীর সন্ধানে জরিপ চালাচ্ছে। এ ব্যাপারে স্থানীয় জনমতের উপরও সমীক্ষা চলছে।ভোট বিশেষজ্ঞদের মতে বেতাগী উপজেলার ভোট চিত্রে যে সমীকরণ চলছে সেটা হচ্ছে সুষ্টভাবে সাধারণ জনগণ আকতার হোসেন ও সমর্থনে মেরু করণ।

স্থানীয় এক রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেন-আকতার হোসেন এর প্রতিদ্বন্দ্বী তিনি নিজেই।তার আর কোন অলটারনেটিভ নেই।

জনধারনা এটি নিশ্চিত যে, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জনগণের মনোনয়নে আকতার হোসেন’ই একমাত্র তৃণমূল সমথির্ত প্রার্থী।জনপ্রত্যাশিত প্রার্থীও তিনি।পপুলার ভোটের পূর্বাভাষই তাকে টপ ফেবারিট প্রার্থীর ইমেজে রাখছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আকতার হোসেন,আমি দীর্ঘ সময় ধরে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এবং নির্দেশে লালমোহন উপজেলার মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছি সাধ্য অনুযায়ী এবং কালমা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান দায়িত্ব থেকে বর্তমানে অনেক উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড করছি।জে টুকু বরাদ্দ পেয়েছি আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আমি জনগণের জন্য মনোনীত প্রার্থী হয়েছি,জনগণ যদি আমাকে যোগ্য মনে করেন।সুষ্ঠু নিরপেক্ষ গ্রহণযোগ্য প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হলে আমি বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সহায়তা করতে পারব বলে আমি বিশ্বাস করি।