ঢাকা ০৬:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে কাজী আব্দুল মজিদ এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে কাজী আব্দুল মজিদ এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে কাজী আব্দুল মজিদ এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে কাজী আব্দুল মজিদ এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে কাজী আব্দুল মজিদ এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন

আজকে জানাবো আদর্শবান জনপ্রতিনিধি মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)গল্প

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:০৬:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ এপ্রিল ২০২৪ ২৩ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

তন্ময় আহম্মেদ
ক্রাইম রিপোর্টার
ঢাকা

সফল জনপ্রতিনিধি হওয়া একটা স্বপ্ন। কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল।আজ এমনই একজন সমাজ সেবকের কথা জানাচ্ছি- যিনি অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে একজন সফল ব্যক্তি (খানসামা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা চেয়ারম্যান)হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।বর্তমানে উপজেলা চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী
তিনি হলেন,দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলা চেয়ারম্যান এবং বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)।তিনি সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন।তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে।তিনি তার পরিশ্রম,সাহস,ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য,স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য,সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং দিনাজপুর খানসামার প্রতিটি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)।কাজে সফলও হয়েছেন।সকলের সহযোগিতা পাচ্ছেন এবং সহযোগিতার আশাও ব্যক্ত করে চলেছেন।উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা চেয়ারম্যান ও রাজনৈতিক ব্যক্তি হিসেবে সফলতা পাওয়ায় তিনি দিনাজপুর জেলার সর্বত্র সম্মানিত হচ্ছেন।তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তার বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন।তার কর্মকাণ্ডে মনে হয় তিনি নবীন নয়। তিনি অনেক প্রবীণ।তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক।এ সকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প,তা অনেকটা রূপকথার মতো।আর সেসব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল,এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা।দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন।এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে।রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে। অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠণের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)
ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র,সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ।তার মাঝে কোনো অহংকার নেই।নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়।কাজ করছেন নৌকার জন্য।সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য।বয়সে তরুণ হলেও তিনি মনোবল হারাননি। এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।

এলাকার সাধারণ মানুষের মতে, আমরা নেতা বা উপজেলা চেয়ারম্যান বুঝি না।মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)চেয়ারম্যান একজন ভালো মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি পূনরায় আবারো উপজেলা চেয়ারম্যান হলে আমাদের তথা এলাকার উপকার হবে।আমাদের দুঃখ-দুর্দশায় তাকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী ও মেধাবী সমাজ সেবক এবং উদীয়মান নেতা হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন।

নির্বাচনকালীন সময়ে সাধারণ জনগনকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে একজন সফল ও জনপ্রিয় উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে সবশ্রেণির মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলায় জনপ্রিয় সফল উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)।তিনি খানসামা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে তার প্রিয় উপজেলা কে উন্নয়নের আওতায় এনে ব্যাপক উন্নয়ন মূলক কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন। দৃশ্যপট পরিবর্তন করেছেন প্রতিটি ইউনিয়নের।এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।

সর্বোপরি গরীব মেহনতী মানুষের প্রকৃত জনদরদী হিসেবে তিনি এলাকায় ব্যাপক পরিচিত ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে,,খানসামা উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকার উন্নয়নে সৃজনশীল পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।গৃহিত পরিকল্পনার আলোকে তিনি একের পর এক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন সম্পন্ন করেছেন।

এলাকা পরিদর্শনকালে কয়েকটি ইউনিয়ন বাসী এ প্রতিবেদককে বলেন,খানসামা উপজেলার বর্তমান জনপ্রিয় সফল উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)।সাধারণ পরিবারের সন্তান ছিলেন।যার কারণে খুব সহজে তিনি মানুষের মনের কথা বুঝতে পারতেন।যার ফলে এলাকাবাসী তাকে পুরো উপজেলা বাসী বিপুল ভোটে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন।নির্বাচিত মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)।এলাকার উন্নয়ন করেছেন যতটুকু বরাদ্দ পেয়েছেন

সামাজিক সচেতনতা এবং মানবিক সেবার অনন্য উদ্যোগ তাকে একজন মানবদরদী ও মহতী মানুষের উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে। তিনি এলাকার দরিদ্র জনগোষ্টির উন্নয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। তিনি এ পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়নসহ স্কুল, মাদ্রাসা, কবরস্থান, মসজিদ, ঈদগাঁমাঠ সংস্কার করে গরীব দুঃখী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা সঠিকভাবে বিতরণ করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে গ্রাম্য সালিসের মাধ্যমে খানসামা উপজেলার সকল ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন।

এছাড়াও তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করেছেন এবং স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে সফলভাবে করেছেন যা এখনো চলমান আছে।আগামী দিনে খানসামা উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)।যদি উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন সততা ও কর্মদক্ষতার সাথে ইউনিয়নে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে খানসামা উপজেলাকে আধুনিক মডেল হিসেবে গড়ে তুলবেন এমনটাই প্রত্যাশা প্রত্যাক ইউনিয়ন বাসীর সহ সকলের।মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)বলেন,আমি আজিবন সাধারণ মানুষের সাথে মাটির মানুষ হয়ে বেঁচে থাকতে চাই। তাদের দুঃখ আমার দুঃখ, তাদের সুখ আমার সুখ।খানসামা উপজেলা বাসী আমাকে বেশি ভালবাসে এটার বড় প্রমাণ গত উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে আমাকে তারা বিপুল ভোটে জয়যুক্ত করেছেন। আমি আজীবন আমার খানসামা উপজেলা বাসীর প্রতি চিরঋণী হয়ে থাকব।আমি সারা জীবন তাদের জনপ্রতিনিধি হয়ে নয় তাদের সেবক হয়ে থাকতে চাই
আমি আশাবাদী আগামী ৬ষ্ট খানসামা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে আমাকে তারা বিপুল ভোটে বিজয় লাভের মাধ্যমে জননেত্রী শেখ হাসিনা এর হাতকে শক্তিশালী করতে সক্ষম হবো

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

আজকে জানাবো আদর্শবান জনপ্রতিনিধি মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)গল্প

আপডেট সময় : ০১:০৬:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ এপ্রিল ২০২৪

 

তন্ময় আহম্মেদ
ক্রাইম রিপোর্টার
ঢাকা

সফল জনপ্রতিনিধি হওয়া একটা স্বপ্ন। কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল।আজ এমনই একজন সমাজ সেবকের কথা জানাচ্ছি- যিনি অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে একজন সফল ব্যক্তি (খানসামা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা চেয়ারম্যান)হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।বর্তমানে উপজেলা চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী
তিনি হলেন,দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলা চেয়ারম্যান এবং বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)।তিনি সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন।তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে।তিনি তার পরিশ্রম,সাহস,ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য,স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য,সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং দিনাজপুর খানসামার প্রতিটি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)।কাজে সফলও হয়েছেন।সকলের সহযোগিতা পাচ্ছেন এবং সহযোগিতার আশাও ব্যক্ত করে চলেছেন।উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা চেয়ারম্যান ও রাজনৈতিক ব্যক্তি হিসেবে সফলতা পাওয়ায় তিনি দিনাজপুর জেলার সর্বত্র সম্মানিত হচ্ছেন।তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তার বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন।তার কর্মকাণ্ডে মনে হয় তিনি নবীন নয়। তিনি অনেক প্রবীণ।তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক।এ সকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প,তা অনেকটা রূপকথার মতো।আর সেসব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল,এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা।দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন।এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে।রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে। অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠণের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)
ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র,সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ।তার মাঝে কোনো অহংকার নেই।নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়।কাজ করছেন নৌকার জন্য।সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য।বয়সে তরুণ হলেও তিনি মনোবল হারাননি। এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।

এলাকার সাধারণ মানুষের মতে, আমরা নেতা বা উপজেলা চেয়ারম্যান বুঝি না।মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)চেয়ারম্যান একজন ভালো মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি পূনরায় আবারো উপজেলা চেয়ারম্যান হলে আমাদের তথা এলাকার উপকার হবে।আমাদের দুঃখ-দুর্দশায় তাকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী ও মেধাবী সমাজ সেবক এবং উদীয়মান নেতা হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন।

নির্বাচনকালীন সময়ে সাধারণ জনগনকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে একজন সফল ও জনপ্রিয় উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে সবশ্রেণির মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলায় জনপ্রিয় সফল উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)।তিনি খানসামা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে তার প্রিয় উপজেলা কে উন্নয়নের আওতায় এনে ব্যাপক উন্নয়ন মূলক কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন। দৃশ্যপট পরিবর্তন করেছেন প্রতিটি ইউনিয়নের।এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।

সর্বোপরি গরীব মেহনতী মানুষের প্রকৃত জনদরদী হিসেবে তিনি এলাকায় ব্যাপক পরিচিত ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে,,খানসামা উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকার উন্নয়নে সৃজনশীল পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।গৃহিত পরিকল্পনার আলোকে তিনি একের পর এক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন সম্পন্ন করেছেন।

এলাকা পরিদর্শনকালে কয়েকটি ইউনিয়ন বাসী এ প্রতিবেদককে বলেন,খানসামা উপজেলার বর্তমান জনপ্রিয় সফল উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)।সাধারণ পরিবারের সন্তান ছিলেন।যার কারণে খুব সহজে তিনি মানুষের মনের কথা বুঝতে পারতেন।যার ফলে এলাকাবাসী তাকে পুরো উপজেলা বাসী বিপুল ভোটে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন।নির্বাচিত মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)।এলাকার উন্নয়ন করেছেন যতটুকু বরাদ্দ পেয়েছেন

সামাজিক সচেতনতা এবং মানবিক সেবার অনন্য উদ্যোগ তাকে একজন মানবদরদী ও মহতী মানুষের উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে। তিনি এলাকার দরিদ্র জনগোষ্টির উন্নয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। তিনি এ পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়নসহ স্কুল, মাদ্রাসা, কবরস্থান, মসজিদ, ঈদগাঁমাঠ সংস্কার করে গরীব দুঃখী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা সঠিকভাবে বিতরণ করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে গ্রাম্য সালিসের মাধ্যমে খানসামা উপজেলার সকল ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন।

এছাড়াও তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করেছেন এবং স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে সফলভাবে করেছেন যা এখনো চলমান আছে।আগামী দিনে খানসামা উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)।যদি উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন সততা ও কর্মদক্ষতার সাথে ইউনিয়নে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে খানসামা উপজেলাকে আধুনিক মডেল হিসেবে গড়ে তুলবেন এমনটাই প্রত্যাশা প্রত্যাক ইউনিয়ন বাসীর সহ সকলের।মোঃসফিউল আযম চৌধুরী(লায়ন)বলেন,আমি আজিবন সাধারণ মানুষের সাথে মাটির মানুষ হয়ে বেঁচে থাকতে চাই। তাদের দুঃখ আমার দুঃখ, তাদের সুখ আমার সুখ।খানসামা উপজেলা বাসী আমাকে বেশি ভালবাসে এটার বড় প্রমাণ গত উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে আমাকে তারা বিপুল ভোটে জয়যুক্ত করেছেন। আমি আজীবন আমার খানসামা উপজেলা বাসীর প্রতি চিরঋণী হয়ে থাকব।আমি সারা জীবন তাদের জনপ্রতিনিধি হয়ে নয় তাদের সেবক হয়ে থাকতে চাই
আমি আশাবাদী আগামী ৬ষ্ট খানসামা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে আমাকে তারা বিপুল ভোটে বিজয় লাভের মাধ্যমে জননেত্রী শেখ হাসিনা এর হাতকে শক্তিশালী করতে সক্ষম হবো