স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে মোঃমোস্তাফিজুর রহমান লিটন এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন
- আপডেট সময় : ১১:৩২:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ২৬ বার পড়া হয়েছে
তন্ময় আহম্মেদ
ক্রাইম রিপোর্টার
ঢাকা
মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্নের সারথী এবং স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে মোঃমোস্তাফিজুর রহমান লিটন এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন এখন সময়ের দাবী।ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃমোস্তাফিজুর রহমান লিটন এর কর্মকান্ডে তার সৃজনশীল চিন্তাভাবনার বহিঃপ্রকাশ লক্ষণীয়।তিনি সবসময় সাধারণ জনগণের পক্ষের মানুষ হিসেবে তাদের জীবনমান উন্নয়নের চিন্তা করেন।অনেকের সামর্থ্য আছে,কিন্তু ভালো কিছু করার চিন্তা থাকে না।এক্ষেত্রে চেয়ারম্যান মোঃমোস্তাফিজুর রহমান লিটন চিন্তায় অগ্রগামী এবং কর্মে পথিকৃৎ।জগন্নাথপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃমোস্তাফিজুর রহমান লিটন নির্বাচিত হওয়ার আগ থেকে ইউনিয়ন কে তার চিন্তা এবং কর্মের মাধ্যমে সাজাতে উদ্যোগী হয়েছেন।
বর্তমান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃমোস্তাফিজুর রহমান লিটন আধুনিক ইউনিয়ন গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা।উন্নত,গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক,রুচিশীল মানুষ গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা।ভালো মানুষের পথ আঁকাবাঁকা,চলতি পথে তাদের নতুন নতুন শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে স্থানীয় একটি কু চক্রী মহল বলতে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা চেয়ারম্যান মহোদয় বিজয় লাভের পর থেকেই মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ ছরাচ্ছে আসলে চেয়ারম্যান মহোদয় এর জনপ্রিয়তায় ঈর্ষানিৎ হয়ে তার নামে মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ ছরাচ্ছে আসলে চেয়ারম্যান মহোদয় কাউকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়নি এবং সেখানে স্থানীয়দের সঙ্গে জমি সংক্রান্ত জটিলতা রয়েছে ওই মহিলার।চেয়ারম্যান মহোদয় দু’দিন সেখানে গিয়েছে এই সংক্রান্ত মিথ্যা বানোয়াট তা সবাই জানে এর পরেও এগিয়ে চলতে হবে জগন্নাথপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃমোস্তাফিজুর রহমান লিটন তিনি খুব জনপ্রিয় ব্যাক্তি,স্থানীয় জনগণ বলেন জগন্নাথপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃমোস্তাফিজুর রহমান লিটন অত্যন্ত ভালো মানুষ,কারো কাছ থেকে কোনো কাজের বিনিময়ে টাকা পয়সা নেন না এবং গরীব দুঃখী দের সেবা থেকে শুরু করে সকল কাজ বিনামূল্য করে দেন।এভাবেই উন্নত মানবিকতা চর্চার মাধ্যমে এগিয়ে চলতে হবে সামনের দিনগুলোতেও।
প্রত্যেক ইউনিয়ন কে এরকম জনবান্ধব নীতিতে সাজানো গেলে প্রত্যেক ইউনিয়ন অপরূপ সাজে সেজে উঠবে।পরিচ্ছন্ন নগরী হিসাবে গড়ে উঠবে।বৃহত্তর পরিসরে এ চিন্তা ছড়িয়ে দিতে পারলে বাংলাদেশ হয়ে উঠবে সোনার বাংলা মোঃমোস্তাফিজুর রহমান লিটন এর অক্লান্ত পরিশ্রমে প্রতিনিয়ত নতুন রুপে সেজে উঠছে জগন্নাথপুর ইউনিয়ন।আপনারা যারা আজ আদর্শিক রাজনৈতিক নেতার দৃষ্টান্ত দেখতে চান তাদের কাছে অনুসরণীয় সাধারন মানুষ এবং গরীব দুঃখী মেহনতী মানুষের পরম বন্ধু মোঃমোস্তাফিজুর রহমান লিটন জনগনের জন্য নিজের সবটুকু ভালোবাসা ঢেলে দিয়ে তাদের মনের আশা পূরন করেন ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃমোস্তাফিজুর রহমান লিটন জগন্নাথপুর ইউনিয়ন কে সুশাসনভিত্তিক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের রোল মডেলে পরিনত করা শুরু করেছেন।একজন মানুষের সফল বা ব্যর্থ হওয়া তার ক্ষমতার ওপর যতটা না নির্ভর করে,তারচেয়ে বেশি তার দৃষ্টিভঙ্গীর ওপর নির্ভর করে।যারা সফল হয়,তারা সফল হওয়ার আগে থেকেই সফল মানুষের মত কার্যক্রম পরিচালনা করেন।এই বিশ্বাসই একদিন মানুষকে তার লক্ষ্যে পৌঁছে দেয়।আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে আপনি অবশ্যই সফল হবেন,তবে আপনার দৈনন্দিন কার্যক্রমে,কর্মসূচিতেই তা প্রকাশ পাবে।এবং আপনি নিজেই নিজের এই দৃষ্টিভঙ্গীর সফলতা দেখে অবাক হয়ে যাবেন।
নেতৃত্বের সবচেয়ে বড় সাফল্য হলো মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটানো ও কর্মী-সমর্থক-জনগণের সন্তুষ্টি অর্জন করা জগন্নাথপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃমোস্তাফিজুর রহমান লিটন মহান মনীষীদের উক্তি থেকে আমাদের বলেন,
“স্বপ্ন সেটা নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখো।স্বপ্ন সেটাই,যেটা তোমায় (পূরণের অদম্য ইচ্ছা) ঘুমুতে দেয় না।”
“যদি সূর্যের মতো উজ্জ্বল হতে চাও,তাহলে তোমাকেই প্রথমে সূর্যের মত পুড়তে হবে” ।’
“যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর,দেখো তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না। কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর,অমর্যাদা কর,ফাঁকি দাও,তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে।”আপনার জন্য শুভ কামনা এবং,তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর অত্র ইউনিয়নে সত্য,ন্যায়,সুশাসন ও জবাবদিহি মূলক ইউনিয়ন পরিষদ ব্যবস্থা নিশ্চিত করেছেন জগন্নাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃমোস্তাফিজুর রহমান লিটন আশা করছি ভবিষ্যতের সামনের দিনগুলোতেও এভাবেই এগিয়ে যাবেন।আপনার জন্য শুভকামনা রইল