ঢাকা ০৩:১৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে কাজী আব্দুল মজিদ এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে কাজী আব্দুল মজিদ এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে কাজী আব্দুল মজিদ এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে কাজী আব্দুল মজিদ এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে কাজী আব্দুল মজিদ এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে বাদশা মিয়া এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে মোঃআব্দুল জলিল এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৩৪:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪ ১০ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

তন্ময় আহম্মেদ
ক্রাইম রিপোর্টার
ঢাকা

মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্নের সারথী এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে মোঃআব্দুল জলিল এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন এখন সময়ের দাবী।বাঁশচড়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল এর কর্মকান্ডে তার সৃজনশীল চিন্তাভাবনার বহিঃপ্রকাশ লক্ষণীয়।তিনি সবসময় সাধারণ জনগণের পক্ষের মানুষ হিসেবে তাদের জীবনমান উন্নয়নের চিন্তা করেন।অনেকের সামর্থ্য আছে,কিন্তু ভালো কিছু করার চিন্তা থাকে না।এক্ষেত্রে চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল চিন্তায় অগ্রগামী এবং কর্মে পথিকৃৎ বাঁশচড়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল নির্বাচিত হওয়ার আগ থেকে ইউনিয়ন কে তার চিন্তা এবং কর্মের মাধ্যমে সাজাতে উদ্যোগী হয়েছেন।
বর্তমান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল আধুনিক ইউনিয়ন গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা।উন্নত,গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক,রুচিশীল মানুষ গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা।ভালো মানুষের পথ আঁকাবাঁকা,চলতি পথে তাদের নতুন নতুন শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে তা সবাই জানে বাঁশচড়া ইউনিয়ন এর সাধারন জনগণ বলেন,তার নির্বাচনী প্রতিপক্ষগণ রাজনৈতিক বাবে তিনি বিজয় লাভের পর থেকেই চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল কে সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন ও নাজেহাল করার অপচেষ্টায় লিপ্ত আছে কিছু কুচক্রী মহল এবং চেয়ারম্যান মহোদয় কোনো অশ্লীলতার সাথে জরিত নয় বরং তার ছবি এডিটিং করে কিছু কু চক্রী মহল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছরিয়েছে তা সবাই জানে।এবং তিনি সকল সদস্যদেরকে সাথে নিয়ে সুষ্ঠু ও সুন্দর ভাবে কার্যপরিচালনা বা স্ব স্ব এলাকার সদস্যদের নিয়ে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করলেও হীন উদ্দেশ্যে চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল এর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনয়ন করা হয়েছে,যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন।তিনি যতদিন দায়িত্বে থাকবে পরিষদের সকল সদস্যদেরকে সাথে নিয়ে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে এলাকার উন্নয়নে কাজ করে যাবে হয়তো কিছু মানুষ অবৈধ সুবিধা নিতে পারছেন না এর জন্য মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ ছরাচ্ছে।এবং বাঁশচড়া ইউনিয়ন এর সাধারণ জনগণ বলেন।এসব চেয়ারম্যানের প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্র এর পরেও এগিয়ে চলতে হবে বাঁশচড়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল তিনি খুব জনপ্রিয় ব্যাক্তি,স্থানীয় জনগণ বলেন।বাঁশচড়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল অত্যন্ত ভালো মানুষ,কারো কাছ থেকে কোনো কাজের বিনিময়ে টাকা পয়সা নেন না এবং গরীব দুঃখী দের সেবা থেকে শুরু করে সকল কাজ বিনামূল্য করে দেন।এভাবেই উন্নত মানবিকতা চর্চার মাধ্যমে এগিয়ে চলতে হবে সামনের দিনগুলোতেও।
প্রত্যেক ইউনিয়ন কে এরকম জনবান্ধব নীতিতে সাজানো গেলে প্রত্যেক ইউনিয়ন অপরূপ সাজে সেজে উঠবে।পরিচ্ছন্ন নগরী হিসাবে গড়ে উঠবে। বৃহত্তর পরিসরে এ চিন্তা ছড়িয়ে দিতে পারলে বাংলাদেশ হয়ে উঠবে সোনার বাংলা মোঃআব্দুল জলিল এর অক্লান্ত পরিশ্রমে প্রতিনিয়ত নতুন রুপে সেজে উঠছে বাঁশচড়া ইউনিয়ন আপনারা যারা আজ আদর্শিক রাজনৈতিক নেতার দৃষ্টান্ত দেখতে চান তাদের কাছে অনুসরণীয় সাধারন মানুষ এবং গরীব দুঃখী মেহনতী মানুষের পরম বন্ধু মোঃআব্দুল জলিল জনগনের জন্য নিজের সবটুকু ভালোবাসা ঢেলে দিয়ে তাদের মনের আশা পূরন করেন ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল বাঁশচড়া ইউনিয়ন কে সুশাসনভিত্তিক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের রোল মডেলে পরিনত করা শুরু করেছেন।একজন মানুষের সফল বা ব্যর্থ হওয়া তার ক্ষমতার ওপর যতটা না নির্ভর করে,তারচেয়ে বেশি তার দৃষ্টিভঙ্গীর ওপর নির্ভর করে।যারা সফল হয়,তারা সফল হওয়ার আগে থেকেই সফল মানুষের মত কার্যক্রম পরিচালনা করেন।এই বিশ্বাসই একদিন মানুষকে তার লক্ষ্যে পৌঁছে দেয়।আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে আপনি অবশ্যই সফল হবেন,তবে আপনার দৈনন্দিন কার্যক্রমে,কর্মসূচিতেই তা প্রকাশ পাবে।এবং আপনি নিজেই নিজের এই দৃষ্টিভঙ্গীর সফলতা দেখে অবাক হয়ে যাবেন।
নেতৃত্বের সবচেয়ে বড় সাফল্য হলো মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটানো ও কর্মী-সমর্থক-জনগণের সন্তুষ্টি অর্জন করা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল মহান মনীষীদের উক্তি থেকে আমাদের বলেন,
“স্বপ্ন সেটা নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখো। স্বপ্ন সেটাই, যেটা তোমায় (পূরণের অদম্য ইচ্ছা)ঘুমুতে দেয় না।”
“যদি সূর্যের মতো উজ্জ্বল হতে চাও,তাহলে তোমাকেই প্রথমে সূর্যের মত পুড়তে হবে” ।’
“যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর,দেখো তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না।কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর,অমর্যাদা কর,ফাঁকি দাও,তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে।”আপনার জন্য শুভ কামনা বাঁশচড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল ,আশা করছি ভবিষ্যতের সামনের দিনগুলোতেও এভাবেই এগিয়ে যাবেন।আপনার জন্য শুভকামনা রইল

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে মোঃআব্দুল জলিল এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন

আপডেট সময় : ১০:৩৪:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪

তন্ময় আহম্মেদ
ক্রাইম রিপোর্টার
ঢাকা

মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্নের সারথী এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা ইউনিয়নে মোঃআব্দুল জলিল এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন এখন সময়ের দাবী।বাঁশচড়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল এর কর্মকান্ডে তার সৃজনশীল চিন্তাভাবনার বহিঃপ্রকাশ লক্ষণীয়।তিনি সবসময় সাধারণ জনগণের পক্ষের মানুষ হিসেবে তাদের জীবনমান উন্নয়নের চিন্তা করেন।অনেকের সামর্থ্য আছে,কিন্তু ভালো কিছু করার চিন্তা থাকে না।এক্ষেত্রে চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল চিন্তায় অগ্রগামী এবং কর্মে পথিকৃৎ বাঁশচড়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল নির্বাচিত হওয়ার আগ থেকে ইউনিয়ন কে তার চিন্তা এবং কর্মের মাধ্যমে সাজাতে উদ্যোগী হয়েছেন।
বর্তমান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল আধুনিক ইউনিয়ন গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা।উন্নত,গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক,রুচিশীল মানুষ গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা।ভালো মানুষের পথ আঁকাবাঁকা,চলতি পথে তাদের নতুন নতুন শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে তা সবাই জানে বাঁশচড়া ইউনিয়ন এর সাধারন জনগণ বলেন,তার নির্বাচনী প্রতিপক্ষগণ রাজনৈতিক বাবে তিনি বিজয় লাভের পর থেকেই চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল কে সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন ও নাজেহাল করার অপচেষ্টায় লিপ্ত আছে কিছু কুচক্রী মহল এবং চেয়ারম্যান মহোদয় কোনো অশ্লীলতার সাথে জরিত নয় বরং তার ছবি এডিটিং করে কিছু কু চক্রী মহল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছরিয়েছে তা সবাই জানে।এবং তিনি সকল সদস্যদেরকে সাথে নিয়ে সুষ্ঠু ও সুন্দর ভাবে কার্যপরিচালনা বা স্ব স্ব এলাকার সদস্যদের নিয়ে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করলেও হীন উদ্দেশ্যে চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল এর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনয়ন করা হয়েছে,যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন।তিনি যতদিন দায়িত্বে থাকবে পরিষদের সকল সদস্যদেরকে সাথে নিয়ে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে এলাকার উন্নয়নে কাজ করে যাবে হয়তো কিছু মানুষ অবৈধ সুবিধা নিতে পারছেন না এর জন্য মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ ছরাচ্ছে।এবং বাঁশচড়া ইউনিয়ন এর সাধারণ জনগণ বলেন।এসব চেয়ারম্যানের প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্র এর পরেও এগিয়ে চলতে হবে বাঁশচড়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল তিনি খুব জনপ্রিয় ব্যাক্তি,স্থানীয় জনগণ বলেন।বাঁশচড়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল অত্যন্ত ভালো মানুষ,কারো কাছ থেকে কোনো কাজের বিনিময়ে টাকা পয়সা নেন না এবং গরীব দুঃখী দের সেবা থেকে শুরু করে সকল কাজ বিনামূল্য করে দেন।এভাবেই উন্নত মানবিকতা চর্চার মাধ্যমে এগিয়ে চলতে হবে সামনের দিনগুলোতেও।
প্রত্যেক ইউনিয়ন কে এরকম জনবান্ধব নীতিতে সাজানো গেলে প্রত্যেক ইউনিয়ন অপরূপ সাজে সেজে উঠবে।পরিচ্ছন্ন নগরী হিসাবে গড়ে উঠবে। বৃহত্তর পরিসরে এ চিন্তা ছড়িয়ে দিতে পারলে বাংলাদেশ হয়ে উঠবে সোনার বাংলা মোঃআব্দুল জলিল এর অক্লান্ত পরিশ্রমে প্রতিনিয়ত নতুন রুপে সেজে উঠছে বাঁশচড়া ইউনিয়ন আপনারা যারা আজ আদর্শিক রাজনৈতিক নেতার দৃষ্টান্ত দেখতে চান তাদের কাছে অনুসরণীয় সাধারন মানুষ এবং গরীব দুঃখী মেহনতী মানুষের পরম বন্ধু মোঃআব্দুল জলিল জনগনের জন্য নিজের সবটুকু ভালোবাসা ঢেলে দিয়ে তাদের মনের আশা পূরন করেন ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল বাঁশচড়া ইউনিয়ন কে সুশাসনভিত্তিক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের রোল মডেলে পরিনত করা শুরু করেছেন।একজন মানুষের সফল বা ব্যর্থ হওয়া তার ক্ষমতার ওপর যতটা না নির্ভর করে,তারচেয়ে বেশি তার দৃষ্টিভঙ্গীর ওপর নির্ভর করে।যারা সফল হয়,তারা সফল হওয়ার আগে থেকেই সফল মানুষের মত কার্যক্রম পরিচালনা করেন।এই বিশ্বাসই একদিন মানুষকে তার লক্ষ্যে পৌঁছে দেয়।আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে আপনি অবশ্যই সফল হবেন,তবে আপনার দৈনন্দিন কার্যক্রমে,কর্মসূচিতেই তা প্রকাশ পাবে।এবং আপনি নিজেই নিজের এই দৃষ্টিভঙ্গীর সফলতা দেখে অবাক হয়ে যাবেন।
নেতৃত্বের সবচেয়ে বড় সাফল্য হলো মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটানো ও কর্মী-সমর্থক-জনগণের সন্তুষ্টি অর্জন করা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল মহান মনীষীদের উক্তি থেকে আমাদের বলেন,
“স্বপ্ন সেটা নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখো। স্বপ্ন সেটাই, যেটা তোমায় (পূরণের অদম্য ইচ্ছা)ঘুমুতে দেয় না।”
“যদি সূর্যের মতো উজ্জ্বল হতে চাও,তাহলে তোমাকেই প্রথমে সূর্যের মত পুড়তে হবে” ।’
“যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর,দেখো তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না।কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর,অমর্যাদা কর,ফাঁকি দাও,তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে।”আপনার জন্য শুভ কামনা বাঁশচড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃআব্দুল জলিল ,আশা করছি ভবিষ্যতের সামনের দিনগুলোতেও এভাবেই এগিয়ে যাবেন।আপনার জন্য শুভকামনা রইল