তন্ময় আহম্মেদ
ক্রাইম রিপোর্টার
ঢাকা

মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্নের সারথী এবং বঙ্গবন্ধুর সপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিটা পৌরসভায় এ.কে.এম.আতাউর রহমান খান এর মতো সৎ জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজন এখন সময়ের দাবী।কাঁকনহাট পৌরসভার মেয়র এ.কে.এম.আতাউর রহমান খান এর কর্মকান্ডে তার সৃজনশীল চিন্তাভাবনার বহিঃপ্রকাশ লক্ষণীয়।তিনি সবসময় সাধারণ জনগণের পক্ষের মানুষ হিসেবে তাদের জীবনমান উন্নয়নের চিন্তা করেন।অনেকের সামর্থ্য আছে,কিন্তু ভালো কিছু করার চিন্তা থাকে না।এক্ষেত্রে মেয়র এম.মেজবাহ উদ্দিন চিন্তায় অগ্রগামী এবং কর্মে পথিকৃৎ কাঁকনহাট পৌরসভার মেয়র এ.কে.এম.আতাউর রহমান খান মেয়র নির্বাচিত হওয়ার আগ থেকে পৌরসভা কে তার চিন্তা এবং কর্মের মাধ্যমে সাজাতে উদ্যোগী হয়েছেন।
বর্তমান কাঁকনহাট পৌরসভার মেয়র এ.কে.এম.আতাউর রহমান খান
আধুনিক পৌরসভা গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা।উন্নত,গণতান্ত্রিক,অসাম্প্রদায়িক,রুচিশীল মানুষ গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা।ভালো মানুষের পথ আঁকাবাঁকা,চলতি পথে তাদের নতুন নতুন শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে স্থানীয় একটি কুচক্রী মহল মেয়র মহোদয়কে উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড ব্যহত করতে বরং জনপ্রিয়তায় ইর্ষানিৎ হয়ে এই মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ ছরাচ্ছে এবং মেয়র মহোদয় পৌরসভার কোন নিয়োগ বানিজ্য বা অনিয়ম দুর্নীতি হয়নি।তা সবাই জানে এর পরেও এগিয়ে চলতে হবে এবং কাঁকনহাট পৌরসভার সাধারণ জনগণ বলেন এর আগেও তারা মেয়র মহোদয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছে।জনগণের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে এসব মিথ্যা অভিযোগ দিচ্ছে।তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে,তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।এবং সর্বদা গরীব দুঃখী মেহনতী মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছে তা সবাই জানে কাঁকনহাট পৌরসভার সাধারণ জনগণ বলেন এই মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি আমরা কাঁকনহাট পৌরসভার সাধারণ জনগণ এর পরেও এগিয়ে চলতে হবে পৌর মেয়র এ.কে.এম.আতাউর রহমান খান তিনি খুব জনপ্রিয় ব্যাক্তি,স্থানীয় জনগণ বলেন পৌর মেয়র এ.কে.এম.আতাউর রহমান খান অত্যন্ত ভালো মানুষ,কারো কাছ থেকে কোনো কাজের বিনিময়ে টাকা পয়সা নেন না এবং গরীব দুঃখী দের সেবা থেকে শুরু করে সকল কাজ বিনামূল্য করে দেন।এবং জন্মমৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রমে বিশেষ অবদানের জন্য হয়েছেন সেরা এভাবেই উন্নত মানবিকতা চর্চার মাধ্যমে এগিয়ে চলতে হবে সামনের দিনগুলোতেও।
প্রত্যেক পৌরসভা কে এরকম জনবান্ধব নীতিতে সাজানো গেলে প্রত্যেক পৌরসভা অপরূপ সাজে সেজে উঠবে।পরিচ্ছন্ন নগরী হিসাবে গড়ে উঠবে।বৃহত্তর পরিসরে এ চিন্তা ছড়িয়ে দিতে পারলে বাংলাদেশ হয়ে উঠবে সোনার বাংলা।কাঁকনহাট পৌর মেয়র এ.কে.এম.আতাউর রহমান খান এর অক্লান্ত পরিশ্রমে প্রতিনিয়ত নতুন রুপে সেজে উঠেছে পৌরসভার প্রত্যাক ওয়ার্ড।আপনারা যারা আজ আদর্শিক রাজনৈতিক নেতার দৃষ্টান্ত দেখতে চান তাদের কাছে অনুসরণীয় সাধারন মানুষ এবং গরীব দুঃখী মেহনতী মানুষের বন্ধু মেয়র এ.কে.এম.আতাউর রহমান খান জনগনের জন্য নিজের সবটুকু ভালোবাসা ঢেলে দিয়ে কাঁকনহাট পৌরসভা কে সুশাসনভিত্তিক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের রোল মডেলে পরিনত করেছেন।একজন মানুষের সফল বা ব্যর্থ হওয়া তার ক্ষমতার ওপর যতটা না নির্ভর করে,তারচেয়ে বেশি তার দৃষ্টিভঙ্গীর ওপর নির্ভর করে।যারা সফল হয়, তারা সফল হওয়ার আগে থেকেই সফল মানুষের মত কার্যক্রম পরিচালনা করেন।এই বিশ্বাসই একদিন মানুষকে তার লক্ষ্যে পৌঁছে দেয়। আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে আপনি অবশ্যই সফল হবেন,তবে আপনার দৈনন্দিন কার্যক্রমে, কর্মসূচিতেই তা প্রকাশ পাবে। এবং আপনি নিজেই নিজের এই দৃষ্টিভঙ্গীর সফলতা দেখে অবাক হয়ে যাবেন।
নেতৃত্বের সবচেয়ে বড় সাফল্য হলো মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটানো ও কর্মী-সমর্থক-জনগণের সন্তুষ্টি অর্জন করা।কাঁকনহাট পৌরসভার মেয়র এ.কে.এম.আতাউর রহমান খান মহান মনীষীদের উক্তি থেকে আমাদের বলেন,
“স্বপ্ন সেটা নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখো। স্বপ্ন সেটাই,যেটা তোমায় (পূরণের অদম্য ইচ্ছা) ঘুমুতে দেয় না।”
“যদি সূর্যের মতো উজ্জ্বল হতে চাও,তাহলে তোমাকেই প্রথমে সূর্যের মত পুড়তে হবে” ।’
“যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর,দেখো তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না।কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর,অমর্যাদা কর,ফাঁকি দাও,তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে।” আপনার জন্য শুভ কামনা কাঁকনহাট পৌরসভার মেয়র এ.কে.এম.আতাউর রহমান খান আশা করছি ভবিষ্যতের সামনের দিনগুলোতেও এভাবেই এগিয়ে যাবেন।আপনার জন্য শুভকামনা রইল।